সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

Zosef CV Use: ব্যবহার, ডোজ, উপকারিতা ও সতর্কতা

Zosef CV : বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার জনিত সংক্রমনের চিকিৎসা অ্যান্টিবায়োটিক একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। zosef cv  এমন একটি কার্যকর অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ, যা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করলে সংক্রমনের দ্রুত নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এই আর্টিকেলে আমরা  zosef cv কী এটি কিভাবে ব্যবহার করতে হয় ও উপকারিত প্রয়োজন সতর্কতা সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জেনে নেব। Zosef CV কী? Zosef cv একটি কম্পোজিশন অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ। এতে সাধারণত দুইটি উপাদান থাকে- • Cefuroxime axetil • Clavulanic Acid এই দুইটি উপাদান একসাথে কাজ করে শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। Zosef CV কোন কোন রোগে ব্যবহার করা হয়? Zosef cv সাধারণ নিচের সংক্রমণগুলিতে ব্যবহৃত হয়- • গলা ও টনসিলের সংক্রমণ  • সাইনাস ইনফেকশন  • কান সংক্রমণ  • ফুসফুস ও শ্বাসনালীর সংক্রমণ  • মূত্রনালী সংক্রমণ(UTI) • ত্বক ও নরম টিস্যুর সংক্রমণ  • দাঁতের সংক্রমণ  শুধুমাত্র চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এই ঔষধ ব্যবহার করা উচিত।  Zosef cv কিভাবে ব্যবহার করতে হয় Zosef cv ব...

How to Use Amikacin Usage

 ইহা অ্যামাইনো গ্লাইকোসাইড গ্ৰুপের একটি বীজানুনাশক ঔষধ ইহা ক্যানামাইসিন এ হইতে সংযযোগসাধনে প্রস্তুত করা হয় ইহা অনেক গুলি গ্ৰাম পজেটিভ এবং গ্ৰাম নেগেটিভ বীজাণুদের উপর সক্রিয় হয় প্রভৃতি গ্ৰাম নেগেটিভ বীজাণুদের উপর দারুন সক্রিয় হয় স্ট্যাফাইলোকক্কাস অরিয়াস সহ কিছু গ্ৰাম পজিটিভ বীজাণু যা পেনিসিলিয়ামে ধ্বংস হয় না তাদের অ্যামিকাসিন ধ্বংস করতে সক্ষম অ্যামিকাসিন সাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিসের উপর দারুন ভাবে সক্রিয়  ইন্ট্রাভেনাস পথে ব্যবহারের শেষে ইহা রক্ত রসে সর্বোচ্চ মাত্রায় থাকে ইহা শরীরের সকল প্রকার কলাকোষ এবং তরল অংশে যাথা সেরিব্রোস্পাইন্যাল ফ্লুইড অ্যামনাইওটিক ফ্লুইড পেরিটোনিয়্যাল ফ্লুইড প্রভৃতি অংশে ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করে গ্রহণের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৯৪% থেকে ৯৮% অপরিবর্তিত ভাবে মূত্রের মাধ্যমে নির্গত হয়  ব্যবহার রক্তে ব্যাকটেরিয়া উপস্থিতি রক্ত দৃষ্টির শ্বাসযন্ত্রে মাঝারি থেকে মারাত্মক সংক্রমণ অস্থি ও সন্ধির সংক্রমণ চর্মের বীজাণু ঘঠিত পীড়া ও পোড়া বা পোড়াজনিত অস্ত্রোপচার জনিত সংক্রমণ মেনিনজাইটিস পেরিটোনাইটিস অ্যাকিউট ও ক্রনিক এবং সরল ও জটিল মূত্র যন্ত্রের ...

How to use Calcium channel blockers

সকল প্রকার হৃৎশূল উচ্চ রক্তচাপ হৃৎপেশীর বিবৃদ্ধি প্রান্তস্থ রক্তবাহের সমস্যা কনজেসটিভ হার্ট ফেলিওর হার্ট অ্যাটাক ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা অন্ননালীর আক্ষেপ প্রভৃতিতে ব্যবহার করা হয় ৫ থেকে ১৫ মিগ্ৰা ২ থেকে ৩ বার পর্যন্ত দেওয়া হয় ক্যালসিয়াম চ্যানেল বিপাকে প্রভাবিত কাজ করে হৃদপিন্ড চাপ উপমায় করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে  পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মাথা ঘোরা মাথা যন্ত্রণা বমি ভাব দুর্বলতা বুক ধড়ফড়ানি নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রান্তস্থ শোথ প্রভৃতির হতে পারে সাবধানতা ডায়াবেটিস নিম্ন রক্তচাপ স্তন্যদানকাল গর্ভাবস্থায় প্রভৃতিতে ব্যবহার নিষিদ্ধ! অ্যামলোডিপিন উচ্চ রক্তচাপ অ্যাকিউট ও ক্রনিক হৃৎশূল প্রভৃতিতে ব্যবহার করা হয় উচ্চ রক্তচাপ হৃৎশূল হার্ট অ্যাটাক রক্তাধিক্য জনিত হার্ট ফেলিওর বাম ভেন্টিকলের ৫ থেকে ১০ মিগ্ৰা দিনে ১ বার দেওয়া যায় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মাথা যন্ত্রণা ক্লান্ত স্বাভাবিক ঝিমুনি মাথা ঘোরা উত্তেজনা বুক ধড়ফড়ানি বমিভাব প্রান্তস্থ শোথ পেটে ব্যাথা প্রভৃতি হতে পারে সাধারণত যকৃতের রোগে নিম্ন রক্তচাপ গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকাল ব্যবহার করা নিষিদ্ধ ট্রাইমেটাজিডিন ইসকিমিক হার্ট ডিজিজ অ...

How to use Subcutaneous injectionসাবকিউটেনিয়াস ইঞ্জেকশন দেওয়া পদ্ধতি

সাবকিউটেনিয়াস ইঞ্জেকশন  সাবকিউটেনিয়াস কথার অর্থ চামড়ার নিচে এই ইঞ্জেকশন চামড়ার নিচে পেশীর উপরের স্তরে পুশ করা হয় শরীরের যে অংশের চামড়া নরম ও আলগা সেই অংশেই এই ইঞ্জেকশন পুশ করা হয় এই ইঞ্জেকশন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বাহুর সামনের দিকে চামড়ার নিচে দেওয়া হয়। চামড়ার নিচে ইঞ্জেকশন দেওয়া হয় চর্মরোগ মাথায় টাকের স্টেরয়েড ইঞ্জেকশন প্রভৃতির ক্ষেত্রে এছাড়া কোন ঔষধে রোগীর অ্যালার্জি আছে কিনা তা জানার জন্য চামড়ার নিচে সামান্য ঔষধ পুশ করে টেস্ট করা হয় প্রথমে উল্লিখিত পদ্ধতিতে সিরিঞ্জ ঔষধ ভরে নিতে হবে তারপর যে স্থানে ইঞ্জেকশন দেওয়া হবে সেখানের চামড়ার স্পিরিট বা অ্যালকোহল সিক্ত তুলো ঘষে নিতে হবে তারপর বাম হাত বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ ও তর্জনী দ্ধারা ঐ স্থানের চামড়া টেনে সামান্য উপরে  দিকে তুলতে হবে তারপর সূঁচ সহ সিরিঞ্জটাকে বাহুর সমান্ত রালভাবে রেখে ঐ অংশের চামড়া তলদেশ পুশ করতে হবে আর যদি রক্তকণা না আসে তাহলে খুব ধীরে ধীরে পিস্টন ঠেলে ঔষধ পুশ করাতে হবে গোড়ায় হালকা ভাবে চেপে সূঁচ টেনে বের করতে হবে এবং তা হালকা ভাবে মর্দন করে দিতে হবে। এই আর্টিকেলটি পড়ে কোন রকমের সিদ্ধান্তে আসার আগে যোগ...

How to use IV injection ইন্ট্রাভেনাস ইঞ্জেকশন দেওয়া পদ্ধতি

 ইন্ট্রাভেনাস ইঞ্জেকশন    ইন্ট্রা ভেনাস শব্দের অর্থ শিরার মধ্যে কনুইয়ের সামনের দিকের ব্যাসালিক বা কেফালিক ভেনে এই ইঞ্জেকশন পুশ করা হয় প্রয়োজনে বা অসুবিধা ঘটলে শরীরের অন্য স্থানের শিরাতে ও দেওয়া চলবে এই ইঞ্জেকশন দেবার সময় একজন সহকারী থাকলে ভালো হয় এই ইঞ্জেকশন বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার হয় কারণ ইন্ট্রা ভেনাস ইঞ্জেকশন অনেক বিপদের সম্ভাবনা থাকে প্রথমে উপরের বিবরণ অনুযায়ী সিরিঞ্জের ঔষধ টেনে নিতে নিতে হবে তারপর রোগীকে শুইয়ে তার হাতটি একটি অনুচ্চ বালিশের উপর রাখতে হবে অথবা চেয়ারে বসিয়ে হাতটি টেবিলের উপর বরাবর রাখতে হবে এরপর সহকারী কে বলতে হবে কনুইয়ের উপর অংশে দুহাতে করে ভালো ভাবে চেপে ধরতে যদি কোন সহকারী না থাকে তাহলে রাবার ব্যান্ড বা অন্য কোনো ব্যান্ড দিয়ে চেপে বাঁধতে হবে এরপর হাত মুঠো করিয়ে সমস্ত বাহু কনুইয়ের অংশে ভাঁজ করাতে এবং পুনরায় ছড়াতে হবে এ ভাবে কয়েকবার করলেই দেখা যাবে কনুইয়ের কাছের ব্যাসালিক ভেনটি খুব ফুলে উঠেছে এই সময় ঐ অংশ অ্যালকোহল বা স্পিরিট সিক্ত তুলো দিয়ে মুছে নিতে হবে এবার ঔষধ ভত্তির সিরিঞ্জটি বাহু ও শিরার ফোটাতে হবে যাতে ঐ সেঁচ শিরার ...

How to use I M injection ইন্ট্রা মাসকুলার ইঞ্জেকশন দেয়ার পদ্ধতি

 ইন্ট্রা মাসকুলার ইঞ্জেকশন  ইন্ট্রা মাসকুলার কথার অর্থ পেশীর মধ্যে এই ইঞ্জেকশন দেওয়া হয় এই ইঞ্জেকশন সচরাচর বাহুর উপরের ডেল্টয়েড পেশী অথবা পাছার গ্লুটিয়াল পেশীতে দেওয়া হয় শিশুদের ক্ষেত্রে Thigh এ দেওয়া হয় বাহুর পেশীর চেয়ে পাছার পেশীতে ইঞ্জেকশন পুশ করলে ব্যথা যন্ত্রণা কম হয় এখন চিত্রের ন্যায় বাম হাত দিয়ে বগলের এক ইঞ্চি নিচে ধরে চাপ দিয়ে পেশীটিকে উপরের দিকে ফুলিয়ে নিতে হবে গ্লুটিয়াল পেশীতে হলে দেবার জায়গটি দুটি আঙ্গুল দিয়ে টানটান করে ধরতে হবে এবার ঐ স্থানটিতে অ্যালকোহল বা রেকটিফায়েড স্পিরিট ভেজানো তুলো ঘষে পরিষ্কার করে নিতে হবে এবং নিডলটিকেও ঐ তুলা দিয়ে মুছে নিতে হবে এবং পূর্ব লিখিত নিয়মে ভরা ঔষধের সিরিঞ্জ বাহুর সঙ্গে ৬০°কোণ করে স্থাপন করতে হবে এবং ঐ ভাবে ঠেলে সূঁচটিকে পেশীতে প্রবেশ করাতে হবে সূঁচ সম্পূর্ণ প্রবেশ করলে দেখতে হবে তা শিরাতে পড়েছে কিনা তার জন্য সিরিঞ্জের পিস্টনটিকে সামান্য পিছনে দিকে টানতে হবে যদি সিরিঞ্জের ঔষধ কোন রক্তকণা এসে পৌঁছায় তাহলে বুঝতে হবে ইহা শিরাকে ভেদ করেছে তাহলে ঔষধ করা যাবে না তা পুনরায় টেনে নিয়ে করতে হবে  আর যদি কোন রক্ত ক...

Haw to uses temperature in bangla তাপমাত্রা

 তাপমাত্রা  মানবদেহে তাপমাত্রার পরিমাণ জন্য থার্মোমিটার বা তাপ মাপার যন্ত্র ব্যবহার করা হয় এই থার্মোমিটারে ফারেন হাইট স্কেলে তৈরি তবে বর্তমানে সেন্টিগ্ৰেড এবং ফারেন হাইট উভয় স্কেলেই তৈরি হয় তবে আমার ফারেন হাইট স্কেলের রিডিং নিই এবং সহজ বোধ্য এই থার্মোমিটার যন্ত্র মানবদেহের তিন স্থানে ব্যবহার করা হয় বেশি ব্যবহার করা হয় বগলে তারপরে মুখ গহ্বরের জিভের তলায় এবং কখনো কখনো পায়ুতেও দেওয়া হয় জিভের নিচে ৯৮ ৪° ফাঃ এবং ৩৬ ৯° সেন্টিগ্ৰেড বগলের নিচে ৯৭ ৫° ফাঃ এবং ৩৬ ৪° সেন্টিগ্ৰেড পায়ুর মধ্যে ৯৯ ৫° ফাঃ এবং ৩৭ ৬° সেন্টিগ্ৰেড যদি তাপমাত্রা ১০০° বেশি ১০১° ফাঃ পর্যন্ত হয় তাহলে সামান্য জ্বর হয়েছে বলা হয় ১০১° ফাঃ এর বেশি ১০২° ফাঃ এর বেশি ১০৩° ফাঃ পর্যন্ত বেশি জ্বরের লক্ষণ এবং ১০৪°ফাঃ এর বেশী ১০৫° পর্যন্ত প্রবল জ্বরের লক্ষণ। ম্যালেরিয়া তে বেশি বা প্রবল জ্বর কোন ভয়ের কারণ নয় এতে ১০৫° এর উপরে জ্বর হয় এবং খুব শীঘ্রই জ্বর ছেড়ে স্বাভাবিক তাপমাত্রা চলে আসে এই তাপমাত্রার ৫ থেকে ৬ ডিগ্রি বেশি হওয়ার তেমন বিপদজনক নয় কিন্তু স্বাভাবিক তাপমাত্রার নিচে ১ ডিগ্রির তাপমাত্রা কমে যাওয়া বিপদজনক ...