সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

How to use IV injection ইন্ট্রাভেনাস ইঞ্জেকশন দেওয়া পদ্ধতি

 ইন্ট্রাভেনাস ইঞ্জেকশন  

ইন্ট্রা ভেনাস শব্দের অর্থ শিরার মধ্যে কনুইয়ের সামনের দিকের ব্যাসালিক বা কেফালিক ভেনে এই ইঞ্জেকশন পুশ করা হয় প্রয়োজনে বা অসুবিধা ঘটলে শরীরের অন্য স্থানের শিরাতে ও দেওয়া চলবে এই ইঞ্জেকশন দেবার সময় একজন সহকারী থাকলে ভালো হয় এই ইঞ্জেকশন বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার হয় কারণ ইন্ট্রা ভেনাস ইঞ্জেকশন অনেক বিপদের সম্ভাবনা থাকে প্রথমে উপরের বিবরণ অনুযায়ী সিরিঞ্জের ঔষধ টেনে নিতে নিতে হবে তারপর রোগীকে শুইয়ে তার হাতটি একটি অনুচ্চ বালিশের উপর রাখতে হবে অথবা চেয়ারে বসিয়ে হাতটি টেবিলের উপর বরাবর রাখতে হবে এরপর সহকারী কে বলতে হবে কনুইয়ের উপর অংশে দুহাতে করে ভালো ভাবে চেপে ধরতে যদি কোন সহকারী না থাকে তাহলে রাবার ব্যান্ড বা অন্য কোনো ব্যান্ড দিয়ে চেপে বাঁধতে হবে এরপর হাত মুঠো করিয়ে সমস্ত বাহু কনুইয়ের অংশে ভাঁজ করাতে এবং পুনরায় ছড়াতে হবে এ ভাবে কয়েকবার করলেই দেখা যাবে কনুইয়ের কাছের ব্যাসালিক ভেনটি খুব ফুলে উঠেছে এই সময় ঐ অংশ অ্যালকোহল বা স্পিরিট সিক্ত তুলো দিয়ে মুছে নিতে হবে এবার ঔষধ ভত্তির সিরিঞ্জটি বাহু ও শিরার ফোটাতে হবে যাতে ঐ সেঁচ শিরার কেবলমাত্র একটি দেওয়াল ভেদ করে সিরিঞ্জের তরলে রক্ত আসতে শুরু করবে সিরিঞ্জের নিডল টি কেবলমাত্র শিরার একটি দেওয়াল ভেদ করে শিরার মধ্যে প্রবেশ করেছে রক্ত না এসে বা সামান্য এসে বন্ধ হয়ে গেলে বুঝতে হবে সূঁচ হয় শিরার প্রবেশ করেননি তা সমগ্ৰ ঔষধ পুশ করা শেষ হলে স্পিরিট বা 

অ্যালকোহল সিক্ত তুলোটি সূঁচের গোড়ায় চেপে ধরে তা টেনে বের করতে হবে ও কনুইয়ের তুলো সহ কিছু ক্ষন ভাঁজ করে রাখতে হবে ইন্ট্রা ভেনাস ইঞ্জেকশন খুব ভালো ভাবে অভ্যাস না করে দেওয়ার চেষ্টা উচিত নয় তা থেকে বিপদের সৃষ্টি হতে পারে

এই আর্টিকেলটি পড়ে কোন রকমের সিদ্ধান্তে আসার আগে ডাক্তারবাবুর সঙ্গে অবশ্যই যোগাযোগ করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

How to use Calcium channel blockers

সকল প্রকার হৃৎশূল উচ্চ রক্তচাপ হৃৎপেশীর বিবৃদ্ধি প্রান্তস্থ রক্তবাহের সমস্যা কনজেসটিভ হার্ট ফেলিওর হার্ট অ্যাটাক ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা অন্ননালীর আক্ষেপ প্রভৃতিতে ব্যবহার করা হয় ৫ থেকে ১৫ মিগ্ৰা ২ থেকে ৩ বার পর্যন্ত দেওয়া হয় ক্যালসিয়াম চ্যানেল বিপাকে প্রভাবিত কাজ করে হৃদপিন্ড চাপ উপমায় করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে  পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মাথা ঘোরা মাথা যন্ত্রণা বমি ভাব দুর্বলতা বুক ধড়ফড়ানি নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রান্তস্থ শোথ প্রভৃতির হতে পারে সাবধানতা ডায়াবেটিস নিম্ন রক্তচাপ স্তন্যদানকাল গর্ভাবস্থায় প্রভৃতিতে ব্যবহার নিষিদ্ধ! অ্যামলোডিপিন উচ্চ রক্তচাপ অ্যাকিউট ও ক্রনিক হৃৎশূল প্রভৃতিতে ব্যবহার করা হয় উচ্চ রক্তচাপ হৃৎশূল হার্ট অ্যাটাক রক্তাধিক্য জনিত হার্ট ফেলিওর বাম ভেন্টিকলের ৫ থেকে ১০ মিগ্ৰা দিনে ১ বার দেওয়া যায় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মাথা যন্ত্রণা ক্লান্ত স্বাভাবিক ঝিমুনি মাথা ঘোরা উত্তেজনা বুক ধড়ফড়ানি বমিভাব প্রান্তস্থ শোথ পেটে ব্যাথা প্রভৃতি হতে পারে সাধারণত যকৃতের রোগে নিম্ন রক্তচাপ গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকাল ব্যবহার করা নিষিদ্ধ ট্রাইমেটাজিডিন ইসকিমিক হার্ট ডিজিজ অ...

How to uses Dengue uses in bangali ডেঙ্গি কী

  ডেঙ্গি হলো একটি মশা বাহিত ও ভাইরাস ঘটিত প্রাণঘাতীয় রোগ  ডেঙ্গির মশা এডিস এজিপটাই ও এডিস এলবোপিকট্রাস এই দুই স্ত্রী মশা হল ডেঙ্গির ভাইরাসের মূল বাহক এগুলি সাধারনত দিনের বেলায় কামড়ায় ডেঙ্গি হ্যামারেজিক ফিভার এর উপসর্গ জ্বর আসার দুই থেকে পাঁচদিনের মধ্যে শারীরিক অবস্থায় অবনতি শরীর ক্রমশ দুর্বল হতে থাকে রক্তে অনুচক্রিকা  প্লেটলেট কমে যায়। রক্তচাপ কমে হাত পা ঠান্ডা হতে শুরু করে নাক মুখ বা দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে অবশ্যই মনে রাখবেন ডেঙ্গির মশা দিনে কামড়ায় ও পরিস্কার জলে ডিম পাড়ে যত্রতত্র জল জমতে দেবেন না যেমন ফুলের টব বালতিতে ইত্যাদি স্বাভাবিক ডেঙ্গির উপসর্গ ১ হঠাৎ প্রচন্ড জ্বর আসা সঙ্গে মাথা ব্যাথা ২ জ্বর একদিনের মধ্যে দেখা যায় মাথায় হাতে পায়ে গাঁটে ৩ দুই চোখের পিছনে প্রচন্ড ব্যাথা ৪ শরীরের বিভিন্ন অংশে চুলকানি ও জ্বালা ভাব থাকে ৫ বমি ও কাঁপুনি থাকে ৬ আরো ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা  ১) প্রথমেই আতঙ্কিত না হওয়া ২) উপরের উপসর্গ মিললে হাসপাতালে যান ৩) চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ খাবেন না ৪) বেশি পরিমাণে ডাবের জল নুন চিনি জল ORS পান করুন ৫) অল...

nephritis meaning in bengali নেফ্রাইটিস কেন হয়

  বিবরণ বৃক্ককোষে অবস্থিত ছাঁকনি সমূহ গ্লোমেরুলি জীবাণু দূষণ জনিত কারণে ক্ষতিগ্ৰস্ত এবং প্রদাহিত হতে থাকে। একেই বৃক্ককোষে প্রদাহ বা তীব্র গ্লোমেরুলোনফ্রাইটিস বলা হয়। আক্রান্ত তন্ত্র মূত্রযন্ত্র এই রোগের দ্বারা আক্রান্ত হয়। আক্রমণের বয়স যে কোন বয়সই এই রোগ হতে পারে। আক্রান্ত লিঙ্গ মহিলাদের যে পুরুষেরা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হন। কারণ ফ্যারিংজাইটিস টনসিলাইটিস মধ্যকর্ণের প্রদাহ প্রভৃতি রোগের বীজাণুরা মূত্রগ্ৰন্থিকে আক্রমণ করে বলে এই রোগের সৃষ্টি হয়। সরাসরি সংক্রমণ ও হতে পারে। লক্ষণ ১ পেটে যন্ত্রণা হতে পারে। ২ জ্বর ভাব হতে দেখা যায়। ৩ ক্ষুধা মন্দা হতে পারে। ৪ প্রস্রাবে জ্বালা হতে পারে। ৫ প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়। ৬ প্রস্রাবের রক্ত থাকে সামান্য। ৭ বেশি থাকলে চায়ের মত প্রস্রাব হয়। ৮ সকালে চোখ মুখ ফোলে এবং বিকালে ও সন্ধ্যা পা ও জানু ফোলে। ৯ প্রস্রাবের পরিমাণ কম হয়। ১০ পিঠের নিচের দিকে আড়ষ্ট ব্যাথা হয়। ১১ দু পায়ে যন্ত্রণা হতে থাকে। আনুষঙ্গিক চিকিৎসা ১ রোগীকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে। ২ জটিলতা সৃষ্টি হলে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নিতে হবে। ৩ প্রয়োজনে ডায়ালিসিস করতে হবে। ৪ সুসিদ্ধ ভাত...