সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

Cold Cough Fever Description Of The Diseases The Affected System Causes The Diseases সর্দি কাশি জ্বর রোগের বিবরণ আক্রান্ত তন্ত্র রোগের কারণ

 
রোগের বিবরণ 

শ্বাসযন্ত্রে অর্থাৎ  নাসিকাঝিল্ল সাইনাস গলবিল ফুসফুস প্রভৃতি অংশ বীজাণূ দূষণ হয়ে তরল বা গাঢ্ সর্দিস্রাব সর্দি বসে কাশি এবং জ্বর প্রভৃতি হওয়াকে সাধারণ সর্দি জ্বর ও কাশি বলা হয় 

আক্রান্ত  তন্ত্র

শ্বাস তন্ত্র আক্রান্ত হয় 

আক্রমণের বয়স 

সব বয়সেই এই রোগ হতে পারে 

রোগক্রমণের কারণ  

ঠান্ডা লাগা জলে ভেজা ঠান্ডা বাতাস লাগা ঘাম বন্ধ হওয়া  থেকে সর্দি কাশি  জ্বর হয়। বিভিন্ন প্রকার রোগজীবাণু  শরীরের প্রবেশ করার  পর তা শ্বাসযন্ত্রের বিভিন্ন অংশ  এবং তাদের কোষ সমূহকে আক্রমণ করে ঐ সকল কোষ হতে জলভাব নিঃসরণ হয় যা নাক 
দিয়ে ঝরে বা ফুসফুসে জমে যায়। ও বিভিন্ন উপসর্গের সৃষ্টি করে 

রোগের জীবাণু 

স্ট্রেপটাকক্কাস স্ট‍্যফাইলোকক্কাস প্রভৃতি বীজাণুর আক্রমণের এই রোগ হয় 

রোগের লক্ষণ 

জীবাণু শরীরের  প্রবেশের কয়েক দিনের  মধ্যেই  গা হাত ও পা ম‍্যাজ ম‍্যাজ করা.মাথার  যন্ত্রণা প্রভৃতি সহ সামান্য 
জ্বরের সৃষ্টি হয়। হাঁচি হতে থাকে নাক দিয়ে কাঁচা সর্দি অর্থাৎ জলের  মত সর্দি বের হতে থাকে। গা হাত 
ও পায়ে কামড়ানি শুরু হয় জ্বর বাড়িতে থাকে গ্রন্থিতে ব‍্যাথা বুকে সামান্য কাশি প্রভৃতি হতে থাকে
ডাক্তার বাবু সঙ্গে পরামর্শ  করুণ।

চিকিৎসা  বড়ো দের জন্য 

নাক দিয়ে তরল সর্দি  স্রাব চোখ মুখ লাল হয়ে জল ঝরা জ্বরে মাথার যন্ত্রণা নাক সেঁটে ধরা 
Tablets  flucold ( ফ্লুকো লড়
1 টি করে দিনে 3 বার 3দিন খেতে হবে 
 অথবা Tablets  Febrex plus / ট‍্যাবলেট ফেবরেক্স
1টি করে দিনে 3 বার 3 বার খেতে হবে 

আনুষঙ্গিক চিকিৎসা 

ঠান্ডা  লাগনো সম্পরূর্ণ নিষিদ্ধ। রোগীকে শুকনো এবং আলো বাতাস পূর্ণ ঘরে রাখতে হবে। ঈষদুষ্ণ জলে স্নান  উপকারী।
খাদ্য বস্তু  গরম হওয়াই ভাল দুপুরে সুসিদ্ধ ভাত শাক সবজি ডিম দুধ ঘি মাখন প্রভৃতি খেতে দেওয়া যাবে।  এছাড়া আপেল পেয়ার বেদানা প্রভৃতি ফলে রস রুটি পরটা সুজি ছানা  প্রভৃতিও খেতে দেওয়া চলবে।
এছাড়া ও ডাক্তার বাবু সঙ্গে পরামর্শ করুন 

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

How to use Calcium channel blockers

সকল প্রকার হৃৎশূল উচ্চ রক্তচাপ হৃৎপেশীর বিবৃদ্ধি প্রান্তস্থ রক্তবাহের সমস্যা কনজেসটিভ হার্ট ফেলিওর হার্ট অ্যাটাক ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা অন্ননালীর আক্ষেপ প্রভৃতিতে ব্যবহার করা হয় ৫ থেকে ১৫ মিগ্ৰা ২ থেকে ৩ বার পর্যন্ত দেওয়া হয় ক্যালসিয়াম চ্যানেল বিপাকে প্রভাবিত কাজ করে হৃদপিন্ড চাপ উপমায় করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে  পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মাথা ঘোরা মাথা যন্ত্রণা বমি ভাব দুর্বলতা বুক ধড়ফড়ানি নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রান্তস্থ শোথ প্রভৃতির হতে পারে সাবধানতা ডায়াবেটিস নিম্ন রক্তচাপ স্তন্যদানকাল গর্ভাবস্থায় প্রভৃতিতে ব্যবহার নিষিদ্ধ! অ্যামলোডিপিন উচ্চ রক্তচাপ অ্যাকিউট ও ক্রনিক হৃৎশূল প্রভৃতিতে ব্যবহার করা হয় উচ্চ রক্তচাপ হৃৎশূল হার্ট অ্যাটাক রক্তাধিক্য জনিত হার্ট ফেলিওর বাম ভেন্টিকলের ৫ থেকে ১০ মিগ্ৰা দিনে ১ বার দেওয়া যায় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মাথা যন্ত্রণা ক্লান্ত স্বাভাবিক ঝিমুনি মাথা ঘোরা উত্তেজনা বুক ধড়ফড়ানি বমিভাব প্রান্তস্থ শোথ পেটে ব্যাথা প্রভৃতি হতে পারে সাধারণত যকৃতের রোগে নিম্ন রক্তচাপ গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকাল ব্যবহার করা নিষিদ্ধ ট্রাইমেটাজিডিন ইসকিমিক হার্ট ডিজিজ অ...

How to uses Dengue uses in bangali ডেঙ্গি কী

  ডেঙ্গি হলো একটি মশা বাহিত ও ভাইরাস ঘটিত প্রাণঘাতীয় রোগ  ডেঙ্গির মশা এডিস এজিপটাই ও এডিস এলবোপিকট্রাস এই দুই স্ত্রী মশা হল ডেঙ্গির ভাইরাসের মূল বাহক এগুলি সাধারনত দিনের বেলায় কামড়ায় ডেঙ্গি হ্যামারেজিক ফিভার এর উপসর্গ জ্বর আসার দুই থেকে পাঁচদিনের মধ্যে শারীরিক অবস্থায় অবনতি শরীর ক্রমশ দুর্বল হতে থাকে রক্তে অনুচক্রিকা  প্লেটলেট কমে যায়। রক্তচাপ কমে হাত পা ঠান্ডা হতে শুরু করে নাক মুখ বা দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে অবশ্যই মনে রাখবেন ডেঙ্গির মশা দিনে কামড়ায় ও পরিস্কার জলে ডিম পাড়ে যত্রতত্র জল জমতে দেবেন না যেমন ফুলের টব বালতিতে ইত্যাদি স্বাভাবিক ডেঙ্গির উপসর্গ ১ হঠাৎ প্রচন্ড জ্বর আসা সঙ্গে মাথা ব্যাথা ২ জ্বর একদিনের মধ্যে দেখা যায় মাথায় হাতে পায়ে গাঁটে ৩ দুই চোখের পিছনে প্রচন্ড ব্যাথা ৪ শরীরের বিভিন্ন অংশে চুলকানি ও জ্বালা ভাব থাকে ৫ বমি ও কাঁপুনি থাকে ৬ আরো ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা  ১) প্রথমেই আতঙ্কিত না হওয়া ২) উপরের উপসর্গ মিললে হাসপাতালে যান ৩) চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ খাবেন না ৪) বেশি পরিমাণে ডাবের জল নুন চিনি জল ORS পান করুন ৫) অল...

nephritis meaning in bengali নেফ্রাইটিস কেন হয়

  বিবরণ বৃক্ককোষে অবস্থিত ছাঁকনি সমূহ গ্লোমেরুলি জীবাণু দূষণ জনিত কারণে ক্ষতিগ্ৰস্ত এবং প্রদাহিত হতে থাকে। একেই বৃক্ককোষে প্রদাহ বা তীব্র গ্লোমেরুলোনফ্রাইটিস বলা হয়। আক্রান্ত তন্ত্র মূত্রযন্ত্র এই রোগের দ্বারা আক্রান্ত হয়। আক্রমণের বয়স যে কোন বয়সই এই রোগ হতে পারে। আক্রান্ত লিঙ্গ মহিলাদের যে পুরুষেরা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হন। কারণ ফ্যারিংজাইটিস টনসিলাইটিস মধ্যকর্ণের প্রদাহ প্রভৃতি রোগের বীজাণুরা মূত্রগ্ৰন্থিকে আক্রমণ করে বলে এই রোগের সৃষ্টি হয়। সরাসরি সংক্রমণ ও হতে পারে। লক্ষণ ১ পেটে যন্ত্রণা হতে পারে। ২ জ্বর ভাব হতে দেখা যায়। ৩ ক্ষুধা মন্দা হতে পারে। ৪ প্রস্রাবে জ্বালা হতে পারে। ৫ প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়। ৬ প্রস্রাবের রক্ত থাকে সামান্য। ৭ বেশি থাকলে চায়ের মত প্রস্রাব হয়। ৮ সকালে চোখ মুখ ফোলে এবং বিকালে ও সন্ধ্যা পা ও জানু ফোলে। ৯ প্রস্রাবের পরিমাণ কম হয়। ১০ পিঠের নিচের দিকে আড়ষ্ট ব্যাথা হয়। ১১ দু পায়ে যন্ত্রণা হতে থাকে। আনুষঙ্গিক চিকিৎসা ১ রোগীকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে। ২ জটিলতা সৃষ্টি হলে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নিতে হবে। ৩ প্রয়োজনে ডায়ালিসিস করতে হবে। ৪ সুসিদ্ধ ভাত...