সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

Enema Health And Medicine Trips Bangla (ডুস দেওয়ার পদ্ধতি )

 


ডুস দেওয়ার জন‍্য ডুস রাবার টিউব এবং ক‍্যাথিটার ও নজর  এর প্রয়োজন হয়। এর মাধ‍্যমে কোষ্ঠকাঠিন‍্য রোগীর বাওয়েল ওয়াশ মহিলাদের জরায়ু  ওয়াশ প্রভৃতি করা হয় 

প্রথমে যন্ত্রপাতি সমূহ গরম জলে ভালভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর ডুস ক‍্যানটি ঈষদুষ্ণ জলে পূর্ণ করে কোনো  উঁচু জায়গায় ঝুলেয়ে দিতে হবে। ঐ জলে প্রয়োজন অনুযায়ী পটাশিয়াম পারম‍্যাঙ্গনের  বা অ‍্যাণ্টিসেপটিক লোশন বা অন‍্যান‍্য ঔষধ মেশানো হয়। জরায়ু ধৌত করার জন্য  ডুস দিলে  একটি ক‍্যাথিটার যোনি মধ্যে প্রবেশ করাতে হবে। রোগীকে নিচের চিত্রে ন‍্যায় শুইয়ে ঐ ক‍্যাথিটারে  প্রবেশ করাতে হবে।এরপর একটি রাবার নল উপরে ডুস ক‍্যানে এবং নিচে ক‍্যাথিটারে সংযুক্ত করতে হয়।ডুস ক‍্যানের স্টপকক খুলে তার মধ‍্যস্থিত তরলের প্রবাহ চালু করলে ঐ তরল যোনিপথে প্রবেশ  করে এবং  তা জরায়ুতে চলে যায়। পরে প্রবাহ বন্ধ করে ক‍্যাথিটার বার করে নিলে তরল জরায়ু ওয়াশ করে বার হয়ে আসবে।

জরায়ু ওয়াশ করার প্রয়োজন হয় গর্ভপাত হবার পর প্রসবের পর গর্ভফুল ঠিকমত নির্গত না হলে জরায়ুতে ঘা ব পূঁজ  হলে প্রসবের পর জরায়ু ও যোনিমধ্যে বীজাণু দূষণ হলে লিউকোরিয়া বা শ্বেত প্রদরে দীর্ঘ দিন ভূগলে। 

মলদ্বারে ডুস দিয়ে পায়খানা করাতে হলে ডুস ক‍্যানে হালকা  গরম জল নিতে হয় তাতে গ্লিসারিন অথবা সাবান জল   মেশাতে হয়। রোগীর মলদ্বারে নলটি 2-3 ইঞ্চি প্রবেশ করিয়ে ডুস ক‍্যানের ষ্টপকক  খুলে তরলের প্রবাহ চালু  করতে হবে।


সমস্ত তরল মলাশয়ে  যাওয়ার পর তা খুলে নিতে হবে এবং রোগীকে পা মুড়ে মলদ্বার রুদ্ধ করে শুয়ে থাকতে দিতে হবে। এরপর মলত্যাগের বেগ বাড়লে মলত্যাগ করতে হবে। এভাবে 2-3 দিন করলে কোষ্ঠকাঠিন‍্য সেরে যায় 


এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

How to use Calcium channel blockers

সকল প্রকার হৃৎশূল উচ্চ রক্তচাপ হৃৎপেশীর বিবৃদ্ধি প্রান্তস্থ রক্তবাহের সমস্যা কনজেসটিভ হার্ট ফেলিওর হার্ট অ্যাটাক ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা অন্ননালীর আক্ষেপ প্রভৃতিতে ব্যবহার করা হয় ৫ থেকে ১৫ মিগ্ৰা ২ থেকে ৩ বার পর্যন্ত দেওয়া হয় ক্যালসিয়াম চ্যানেল বিপাকে প্রভাবিত কাজ করে হৃদপিন্ড চাপ উপমায় করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে  পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মাথা ঘোরা মাথা যন্ত্রণা বমি ভাব দুর্বলতা বুক ধড়ফড়ানি নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রান্তস্থ শোথ প্রভৃতির হতে পারে সাবধানতা ডায়াবেটিস নিম্ন রক্তচাপ স্তন্যদানকাল গর্ভাবস্থায় প্রভৃতিতে ব্যবহার নিষিদ্ধ! অ্যামলোডিপিন উচ্চ রক্তচাপ অ্যাকিউট ও ক্রনিক হৃৎশূল প্রভৃতিতে ব্যবহার করা হয় উচ্চ রক্তচাপ হৃৎশূল হার্ট অ্যাটাক রক্তাধিক্য জনিত হার্ট ফেলিওর বাম ভেন্টিকলের ৫ থেকে ১০ মিগ্ৰা দিনে ১ বার দেওয়া যায় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মাথা যন্ত্রণা ক্লান্ত স্বাভাবিক ঝিমুনি মাথা ঘোরা উত্তেজনা বুক ধড়ফড়ানি বমিভাব প্রান্তস্থ শোথ পেটে ব্যাথা প্রভৃতি হতে পারে সাধারণত যকৃতের রোগে নিম্ন রক্তচাপ গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকাল ব্যবহার করা নিষিদ্ধ ট্রাইমেটাজিডিন ইসকিমিক হার্ট ডিজিজ অ...

How to uses Dengue uses in bangali ডেঙ্গি কী

  ডেঙ্গি হলো একটি মশা বাহিত ও ভাইরাস ঘটিত প্রাণঘাতীয় রোগ  ডেঙ্গির মশা এডিস এজিপটাই ও এডিস এলবোপিকট্রাস এই দুই স্ত্রী মশা হল ডেঙ্গির ভাইরাসের মূল বাহক এগুলি সাধারনত দিনের বেলায় কামড়ায় ডেঙ্গি হ্যামারেজিক ফিভার এর উপসর্গ জ্বর আসার দুই থেকে পাঁচদিনের মধ্যে শারীরিক অবস্থায় অবনতি শরীর ক্রমশ দুর্বল হতে থাকে রক্তে অনুচক্রিকা  প্লেটলেট কমে যায়। রক্তচাপ কমে হাত পা ঠান্ডা হতে শুরু করে নাক মুখ বা দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে অবশ্যই মনে রাখবেন ডেঙ্গির মশা দিনে কামড়ায় ও পরিস্কার জলে ডিম পাড়ে যত্রতত্র জল জমতে দেবেন না যেমন ফুলের টব বালতিতে ইত্যাদি স্বাভাবিক ডেঙ্গির উপসর্গ ১ হঠাৎ প্রচন্ড জ্বর আসা সঙ্গে মাথা ব্যাথা ২ জ্বর একদিনের মধ্যে দেখা যায় মাথায় হাতে পায়ে গাঁটে ৩ দুই চোখের পিছনে প্রচন্ড ব্যাথা ৪ শরীরের বিভিন্ন অংশে চুলকানি ও জ্বালা ভাব থাকে ৫ বমি ও কাঁপুনি থাকে ৬ আরো ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা  ১) প্রথমেই আতঙ্কিত না হওয়া ২) উপরের উপসর্গ মিললে হাসপাতালে যান ৩) চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ খাবেন না ৪) বেশি পরিমাণে ডাবের জল নুন চিনি জল ORS পান করুন ৫) অল...

nephritis meaning in bengali নেফ্রাইটিস কেন হয়

  বিবরণ বৃক্ককোষে অবস্থিত ছাঁকনি সমূহ গ্লোমেরুলি জীবাণু দূষণ জনিত কারণে ক্ষতিগ্ৰস্ত এবং প্রদাহিত হতে থাকে। একেই বৃক্ককোষে প্রদাহ বা তীব্র গ্লোমেরুলোনফ্রাইটিস বলা হয়। আক্রান্ত তন্ত্র মূত্রযন্ত্র এই রোগের দ্বারা আক্রান্ত হয়। আক্রমণের বয়স যে কোন বয়সই এই রোগ হতে পারে। আক্রান্ত লিঙ্গ মহিলাদের যে পুরুষেরা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হন। কারণ ফ্যারিংজাইটিস টনসিলাইটিস মধ্যকর্ণের প্রদাহ প্রভৃতি রোগের বীজাণুরা মূত্রগ্ৰন্থিকে আক্রমণ করে বলে এই রোগের সৃষ্টি হয়। সরাসরি সংক্রমণ ও হতে পারে। লক্ষণ ১ পেটে যন্ত্রণা হতে পারে। ২ জ্বর ভাব হতে দেখা যায়। ৩ ক্ষুধা মন্দা হতে পারে। ৪ প্রস্রাবে জ্বালা হতে পারে। ৫ প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়। ৬ প্রস্রাবের রক্ত থাকে সামান্য। ৭ বেশি থাকলে চায়ের মত প্রস্রাব হয়। ৮ সকালে চোখ মুখ ফোলে এবং বিকালে ও সন্ধ্যা পা ও জানু ফোলে। ৯ প্রস্রাবের পরিমাণ কম হয়। ১০ পিঠের নিচের দিকে আড়ষ্ট ব্যাথা হয়। ১১ দু পায়ে যন্ত্রণা হতে থাকে। আনুষঙ্গিক চিকিৎসা ১ রোগীকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে। ২ জটিলতা সৃষ্টি হলে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নিতে হবে। ৩ প্রয়োজনে ডায়ালিসিস করতে হবে। ৪ সুসিদ্ধ ভাত...