ভিটামিন এ দুই প্রকারের যথা ভিটামিন এ১ বা রেটিনল এবং ভিটামিন এ২ ডিহাইড্রোরেটিনল। এই ভিটামিন মানব শরীরে প্রত্যক্ষ হাজার থেকে বারোশো মাইক্রোগ্রাম গ্রহণ করা আবশ্যক।
উৎস ডিম বিভিন্ন প্রকার মাছ মাছের তেল পাঁঠার মেটুলি খাসি ও ভেড়ার মাংস এবং চর্বির দুধ মাখন গাজর টমেটো ও পালংশাক পাকা হলুদ ফল রাঙা আলু নোটেশাক মটরশুঁটি লাউ পেঁপে সিম পাকা আম সবুজ শাক সবজি। এই ভিটামিন বেশি তাপে নষ্ট হয়ে যায়। তাই রান্নার সময় ঢাকা দেয়ার পাত্রে রেখে রান্না করতে হবে
কাজ মানব দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি ঘটেনো স্নায়ুর কর্ম ক্ষমতা বজায় রাখা চোখ কান স্বাসয়ন্ত্রের মূধ্ন্ত্র প্রভৃতি রোগ সংক্রমিত প্রতিরোধ করা শরীরে সমস্ত অংশের মিউকাস মেমব্রেন অর্থাৎ শ্লৈস্মিক ঝিল্লীর স্বাভাবিক সংক্রয়তা বজায় রাখার প্রভৃতি ভিটামিন এ র কাজ।
অভাবজনিত লক্ষণ রাতকানা জিরপথ্যালিয়াম চক্ষুর ছানি দেহত্বক ও শুষ্ক ও খসখসে হওয়াকে বৃক্কীয় পাথুরী (Kidney stone) সৃষ্টি হওয়ার স্বাভাবিক বৃদ্ধি না হওয়ার প্রভৃতির রোগ লক্ষণ প্রকাশ পায়।
এই ভিটামিন গ্রহণ বেশি হয়ে গেলে গা বমি ভাব মাথা যন্ত্রণা ঘুম ভাব চুল ওঠা ত্বকের ক্ষয় হঠাৎ ওজন হ্রাস পাওয়া চোখের ক্ষত আকারের রক্তক্ষরণ প্রভৃতি লক্ষণ প্রকাশ পায়।
