সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

Cuts And Wounds Health And Medicine Trips Bangla কাটা বা আঘাত লাগা

 

রোগের কারণ

যেকোনো কাজের সময় খেলাধুলা করতে গিয়ে যানবাহনে ধাক্কায় বা পড়ে গিয়ে আঘাত লাগা বা কেটে যায়।।

রোগের লক্ষণ

শরীরের যেকোন অংশের সামান্য কেটে গিয়ে রক্ত ঝরে আবার কখনো কখনো অনেকটা কেটে গিয়ে রক্ত বন্ধ হতে চায় না। বীজাণু ও সংক্রমণে ঘুরলে ঐ অংশে ক্ষতির সৃষ্টি হয়।

চিকিৎসা

1 সহজে রক্ত বন্ধ হয়ে গেলে ক্ষতস্থান প্রথমে Dettol (ডেটল) বা Savlon(স্যাভলন) নামক যেকোনো  অ্যান্টিবায়োটিক লোশন দিয়ে পরিষ্কার করে ঐ স্থান মারকিউরোক্রোম লোশন  লাগাতে হবে। শুকিয়ে গেলে যে  কোন একটি মলম দিয়ে ঐ স্থান ব্যান্ডেজ করতে হবে
Soframycin Skin Cream ( সোফরামাইসিন স্কিন ক্রিম
অথবা Neosporin Powder ( নিওসপোরিন পাওডার) 
অথবা Betadine Ointment ( বেটাডাইন অয়েন্টমেন্ট)
অথবা Supragent Ointment ( সুপ্রাজেন্ট অয়েন্টমেন্ট

2 যদি ধমনী বা শিরা কেটে যায় তাহলে কাটার অঙ্গের দু । পাশে পাতলা ব্যান্ডেজ দ্বারা তাগার ন্যায় বেঁধে দিতে হবে। তারপরে কাটা অংশে পরিচর্যা করতে হবে।
3 কাটা অংশ যদি গভীর হয় তাহলে সেলাই দেয়ার প্রয়োজন হয়।না দিলে রক্ত বন্ধ হতে চায় না এবং ক্ষত নিরাময়ে বিলম্ব ঘটে। ঐ অংশের প্রয়োজন অনুযায়ী সেলাই দেয়ার পর এক নম্বর পদ্ধতিতে ব্যান্ডেজ করতে হবে।
১ ঘা শুকোবার জন্য দিতে হবে বড় দের জন্য 
Cap Ampoxin 500 mg ( ক্যাপসুল অ্যাম্পক্সিন ৫০০ মিগ্ৰা
১টি করে দিনে ৩ বার ৫ দিন খেতে হবে 
অথবা E-mycin-250 mg ( ট্যাবলেট ঈ- মাইসিন ২৫০)
১টি করে দিনে ৪ বার ৫ দিন খেতে হবে
২ ব্যাথা যন্ত্রণা নাশে দিতে হবে
Tab Flexon(ট্যাবলেট ফ্লেক্সন) + Tab Digene (ট্যাবলেট ভাইজিন)
১+১টি করে দিনে ২থেকে৩ বার ৩ দিন খেতে হবে  

আনুষঙ্গিক চিকিৎসা 

১ দিন অন্তর অন্তর ব্যান্ডেজ খুলে ক্ষতস্থান রিকটিফায়েড স্পিরিট দিয়ে পরিষ্কার করে পুনরায় একইভাবে ব্যান্ডেজ করতে হবে। ব্যান্ডেজ সহ ক্ষতে জল লাগানো নিষিদ্ধ। কোন কারণে ব্যান্ডেজ ভিজে গেলে তা খুলে ফেলতে হবে।
সহজপাচ্য ও পুষ্টিকর খাদ্য খেতে হবে ।যেমন ঘি ঘিয়েভাজা খাবার খাওয়া ভালো। মিষ্টদ্রব্য কম খেতে হবে। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও সি মিশ্রিত ঔষধ খাওয়া ভালো।

এই আর্টিকাল পরে কোনরকমে সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে যোগ্য ডাক্তারবাবুর সাথে অবশ্যই পরামর্শ নেয়া উচিত

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

How to use Calcium channel blockers

সকল প্রকার হৃৎশূল উচ্চ রক্তচাপ হৃৎপেশীর বিবৃদ্ধি প্রান্তস্থ রক্তবাহের সমস্যা কনজেসটিভ হার্ট ফেলিওর হার্ট অ্যাটাক ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা অন্ননালীর আক্ষেপ প্রভৃতিতে ব্যবহার করা হয় ৫ থেকে ১৫ মিগ্ৰা ২ থেকে ৩ বার পর্যন্ত দেওয়া হয় ক্যালসিয়াম চ্যানেল বিপাকে প্রভাবিত কাজ করে হৃদপিন্ড চাপ উপমায় করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে  পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মাথা ঘোরা মাথা যন্ত্রণা বমি ভাব দুর্বলতা বুক ধড়ফড়ানি নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রান্তস্থ শোথ প্রভৃতির হতে পারে সাবধানতা ডায়াবেটিস নিম্ন রক্তচাপ স্তন্যদানকাল গর্ভাবস্থায় প্রভৃতিতে ব্যবহার নিষিদ্ধ! অ্যামলোডিপিন উচ্চ রক্তচাপ অ্যাকিউট ও ক্রনিক হৃৎশূল প্রভৃতিতে ব্যবহার করা হয় উচ্চ রক্তচাপ হৃৎশূল হার্ট অ্যাটাক রক্তাধিক্য জনিত হার্ট ফেলিওর বাম ভেন্টিকলের ৫ থেকে ১০ মিগ্ৰা দিনে ১ বার দেওয়া যায় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মাথা যন্ত্রণা ক্লান্ত স্বাভাবিক ঝিমুনি মাথা ঘোরা উত্তেজনা বুক ধড়ফড়ানি বমিভাব প্রান্তস্থ শোথ পেটে ব্যাথা প্রভৃতি হতে পারে সাধারণত যকৃতের রোগে নিম্ন রক্তচাপ গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকাল ব্যবহার করা নিষিদ্ধ ট্রাইমেটাজিডিন ইসকিমিক হার্ট ডিজিজ অ...

How to uses Dengue uses in bangali ডেঙ্গি কী

  ডেঙ্গি হলো একটি মশা বাহিত ও ভাইরাস ঘটিত প্রাণঘাতীয় রোগ  ডেঙ্গির মশা এডিস এজিপটাই ও এডিস এলবোপিকট্রাস এই দুই স্ত্রী মশা হল ডেঙ্গির ভাইরাসের মূল বাহক এগুলি সাধারনত দিনের বেলায় কামড়ায় ডেঙ্গি হ্যামারেজিক ফিভার এর উপসর্গ জ্বর আসার দুই থেকে পাঁচদিনের মধ্যে শারীরিক অবস্থায় অবনতি শরীর ক্রমশ দুর্বল হতে থাকে রক্তে অনুচক্রিকা  প্লেটলেট কমে যায়। রক্তচাপ কমে হাত পা ঠান্ডা হতে শুরু করে নাক মুখ বা দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে অবশ্যই মনে রাখবেন ডেঙ্গির মশা দিনে কামড়ায় ও পরিস্কার জলে ডিম পাড়ে যত্রতত্র জল জমতে দেবেন না যেমন ফুলের টব বালতিতে ইত্যাদি স্বাভাবিক ডেঙ্গির উপসর্গ ১ হঠাৎ প্রচন্ড জ্বর আসা সঙ্গে মাথা ব্যাথা ২ জ্বর একদিনের মধ্যে দেখা যায় মাথায় হাতে পায়ে গাঁটে ৩ দুই চোখের পিছনে প্রচন্ড ব্যাথা ৪ শরীরের বিভিন্ন অংশে চুলকানি ও জ্বালা ভাব থাকে ৫ বমি ও কাঁপুনি থাকে ৬ আরো ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা  ১) প্রথমেই আতঙ্কিত না হওয়া ২) উপরের উপসর্গ মিললে হাসপাতালে যান ৩) চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ খাবেন না ৪) বেশি পরিমাণে ডাবের জল নুন চিনি জল ORS পান করুন ৫) অল...

nephritis meaning in bengali নেফ্রাইটিস কেন হয়

  বিবরণ বৃক্ককোষে অবস্থিত ছাঁকনি সমূহ গ্লোমেরুলি জীবাণু দূষণ জনিত কারণে ক্ষতিগ্ৰস্ত এবং প্রদাহিত হতে থাকে। একেই বৃক্ককোষে প্রদাহ বা তীব্র গ্লোমেরুলোনফ্রাইটিস বলা হয়। আক্রান্ত তন্ত্র মূত্রযন্ত্র এই রোগের দ্বারা আক্রান্ত হয়। আক্রমণের বয়স যে কোন বয়সই এই রোগ হতে পারে। আক্রান্ত লিঙ্গ মহিলাদের যে পুরুষেরা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হন। কারণ ফ্যারিংজাইটিস টনসিলাইটিস মধ্যকর্ণের প্রদাহ প্রভৃতি রোগের বীজাণুরা মূত্রগ্ৰন্থিকে আক্রমণ করে বলে এই রোগের সৃষ্টি হয়। সরাসরি সংক্রমণ ও হতে পারে। লক্ষণ ১ পেটে যন্ত্রণা হতে পারে। ২ জ্বর ভাব হতে দেখা যায়। ৩ ক্ষুধা মন্দা হতে পারে। ৪ প্রস্রাবে জ্বালা হতে পারে। ৫ প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়। ৬ প্রস্রাবের রক্ত থাকে সামান্য। ৭ বেশি থাকলে চায়ের মত প্রস্রাব হয়। ৮ সকালে চোখ মুখ ফোলে এবং বিকালে ও সন্ধ্যা পা ও জানু ফোলে। ৯ প্রস্রাবের পরিমাণ কম হয়। ১০ পিঠের নিচের দিকে আড়ষ্ট ব্যাথা হয়। ১১ দু পায়ে যন্ত্রণা হতে থাকে। আনুষঙ্গিক চিকিৎসা ১ রোগীকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে। ২ জটিলতা সৃষ্টি হলে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নিতে হবে। ৩ প্রয়োজনে ডায়ালিসিস করতে হবে। ৪ সুসিদ্ধ ভাত...