Health And Medicine Causes Of Diseases The Method Of Their Diagnosis রোগ সৃষ্টির কারণ ও তাদের নির্ণয় পদ্ধতি
রোগ কি
রোগ বলতে জীবদেহের বা তার অংশে বিশেষের স্বাভাবিক জৈবিক ক ক্রিয়া-কলাপ ব্যবহৃত হওয়াকে বোঝায়
রোগের কারণ
অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা শাস্ত্রমতে রোগসৃষ্টির বিভিন্ন কারণে। তবে অধিকাংশ রোগেই জীবাণু সংক্রমণ জনিত কারণ হয়। এছাড়া ও কিছু রোগ বংশগত কারণে হয় যাদের জেনেটিক ফ্যাক্টর বলা হয়। অনেক সময় দিয়েও কোষের বিজাতীয় কেমিক্যাল পদার্থের জন্য পতিস্পর্শকাতরতা ( Allergy ) ঘটে কিছু রোগ সৃষ্টি হয়।
রোগ জীবাণু সদাসর্বদা জলে স্থলে বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে যা খালি চোখে দেখা যায় না এদের অনুবীক্ষণ যন্ত্র দ্বারা লক্ষ্য করা যায়। চিকিৎসা জগতে এই জীবানু তন্ত্রের সাহায্য রোগ সংক্রমণের কারণ প্রাকৃতিক বিস্তার প্রতিরোধ প্রভৃতি সম্বন্ধ ধারণা সহজবোধ্য হয়
জীবাণু প্রধানত চার প্রকারের
১জীবাণু বা ব্যাকটেরিয়া (Bacteria)
২অতি ক্ষুদ্র সংক্রমণ জীবাণু বা ভাইরাস(Viruses)
৩ছত্রাক বা ফাঙ্গাস ( Fungus)
৪পরজীবী বা প্যারাসাইট ( Parasite)
জীবাণু সম্বন্ধীয় পাটকে জীবাণু তত্ত্ব বা ব্যাকটেরিয়া ওলজি (Bacteriology) বলা হয় ভাইরাসের সম্বন্ধিত পাটকে তত্ত্ব বা ভাইরোলজি (virology) বলা হয় ছত্রাক সম্বন্ধিত পাটকে ছত্রাক তত্ত্ব বা মাইকলজি( Mycology) বলা হয় এবং পরজীবী সম্বন্ধে পাট কে পরজীবী তত্ত্ব প্যারাসাইটোলজি (parasitology) বলা হয়।
জীবাণুতত্ত্ব( Bacteriology)
গঠন ও উপাদানের দিক থেকে এরা অনেক অংশে স্বাবলম্বী। জীবাণুর সবচেয়ে বাইরে স্তরে থাকে কোষ প্রাকাশ । তারপর অদ্ধ স্বচ্ছ থকথকে সাইটোপ্লাজম থাকে এতে রাইবোজোম এবং RNA নামক প্রোটিন থাকে এই জীবাণুদের কোষের মধ্যস্থলে থাকে নিউক্লিয়াস। এই নিউক্লিয়ার ইলেকট্রিক বিভাজিত হয়ে নতুন ব্যাকটেরিয়া জন্ম দেয় অর্থাৎ বীজাণু কোষটি নিউক্লিয়ার সহ সমান দু ভাগে ভাগ হয়ে যায় জীবাণুদের আকৃতি বিন্যাশ রঞ্জিত কারণ পরিবেশের প্রভাব প্রাকৃতিক রোপন নির্ভর করে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়।