বিবরণ
যে কোনো কারণে শরীরের যে কোন অংশের পেশীর আক্ষেপ ও প্রদাহকে পেশীর বাত বলা হয়। এই রোগ ক্রনিক হয়। এবং এই রোগ অন্য রোগ থেকে সৃষ্ট পেশীর প্রদাহ নহে।
আক্রান্ত তন্ত্র পেশী কঙ্কাল তন্ত্র স্নায়ুতন্ত্র এই রোগে দ্বারা আক্রান্ত হয়।
আক্রমণের বয়স যে কোন বয়সেই এই রোগ হতে পারে।
আক্রমণের লিঙ্গ মহিলা ও পুরুষ উভয়ের সমানভাবে এই রোগ হতে পারে।
কারণ
অধিক পরিশ্রম করার ফলে পেশী কলার সংকোচন ও প্রসারণের ফলে আঘাত লেগে টিস্যু ছিঁড়ে গেলে অস্ত্র পচারের পর টিস্যুর গঠন ঠিকমতো না হলে এবং অনেক অজানা কারণে এই রোগ হয় বলে ধারণা করা হয়।
লক্ষণ
হাত ও পা পিঠ বা শরীরের যে কোনো অংশে পেশীর সামান্য থেকে অধিকতর প্রদাহ নড়া চড়া করতে কষ্ট প্রভৃতি এই রোগের লক্ষণ।
চিকিৎসা
১ প্রদাহনাশক ঔষধ দিতে হবে।
Tablets Mobizox ট্যাবলেট মোবিজক্স
১ টি করে দিনে ২ বার খাবার পর খেতে হবে।
তার সঙ্গে দিতে হবে।
Tablets Digene ট্যাবলেট ডাইজিন
১ থেকে ২ টি করে উপরের ঔষধের সাথে চিবিয়ে খেতে হবে।
২ যেকোনো একটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও জিঙ্ক মিশ্রিত ঔষধ খেতে হবে।
Capsule Cobadex Z ক্যাপসুল কোবাডেক্স জেড
১ টি করে দিনে ১ থেকে ২ বার ১০ দিন খেতে হবে।
আনুষঙ্গিক চিকিৎসা
১ চিকিৎসা চলাকালীন সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে।
২ ফলমূল ও সবুজ শাকসবজি প্রভৃতি খাওয়া ভালো।
৩ ধূমপান ও মাদকদ্রব্য সেবন নিষিদ্ধ।
৪ দুধ ঘি প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন মাছ মাংস ডিম প্রভৃতি অধিক পরিমাণে খাওয়া ভালো।
৫ কোষ্ঠ পরিষ্কার রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।
এই আর্টিকেলটি পড়ে কোন রকমের সিদ্ধান্তে আসার আগে যোগ্য ডাক্তার বাবুর সঙ্গে অবশ্যই পরামর্শ করুন।
