সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

How to use ring worm symptoms use in bangali দাদ হলে কি করবেন



 বিবরণ

দাদ হলো চর্মের একটি ছত্রাক সংক্রমণজনিত রোগ।
অবস্থান অনুযায়ী দাদকে কে চার ভাগে ভাগ করা যায়।
১ মাথার অস্থিচর্মের দাদ 
২ মধ্যদএহএর দাদ
৩ ঊরু পাছা কোমরসহ জননতন্ত্র সংলগ্ন অংশের দাদ
৪ পায়ের দাদ
মাথার দাদ শিশুদের বেশি হয়।মধ্যদেহে দাদ এবং পায়ের দাদ যে কোন বয়সে হতে পারে জনমতন্ত্রের সংকলন অংশে দাদ যে কোনো বয়সেই হতে পারে। জননতন্ত্র সংলগ্ন অংশের দাদ সাধারণতঃ ১৫ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যেই বেশি হতে দেখা যায়।
মহিলা এবং পুরুষদের এই রোগ সমান ভাবে হতে দেখা যায়


কারণ 

মাথার দাদ হয় ট্রাইকোফাইটন টনসুরান্স নামক ছত্রাকের আক্রমণে। সংস্পর্শের মাধ্যমে সঞ্চারিত হয়।দেহকান্ডের দাদ হয় ট্রাইকোফাইটন রুব্রাম নামক ছত্রাকের আক্রমণে। জননতন্ত্র সংলগ্ন অংশের দাদ হয় ট্রাইকোফাইটন ভেরুকোসাম মেন্টাগ্ৰোফাইটস প্রভুতি ছত্রাক জীবাণুর আক্রমণে।

লক্ষন

১ মাথার দাদ সমগ্ৰ মাথার বা কিছুটা অংশের আঁশযুক্ত উদ্ভিদের বের হয়। সেগুলি প্রচন্ড চুলকায় এবং চুল কালে রস নির্গত হয়।
২ এইভাবে এগুলি ক্রমশঃ কোন আয়তনে বাড়তে থাকে।
৩ মধ্যদেহে দাদ ঘাড় গলা কাঁধ বুকে পিঠে পেটের চাকাচাকা আকারে উদ্ভেদ বের হয়।
৪ উদ্ভেদ গুলি ঘামাচি ন্যায় এবং তার চক্রের পরিধি বরাবরই। 
৫ চুলকালে জলের মতো কষ বের হয় এবং কম সুস্থ চর্মে লাগলে সেখানে ও ঐ ভাবে রোগাক্রমণ ঘটে
৬ পায়ের দাদ পায়ের তালু গোড়ালি এবং আঙুলে হতে দেখা যায়।
৭ মোঝা বা জুতো বা বুট ব্যবহার থেকে এই রোগ বেশি হয়।
৮ এটি প্রচন্ড চুলকানি মূলক এটি চুলকালে বের হয় এবং কামড়ানি করে ।

চিকিৎসা

1 candid cream ক্যানডিড ক্রিম
প্রত্যহ ৩ থেকে ৪ বার আক্রান্ত অংশে লাগাতে হবে ২ সপ্তাহ
২ Luliconazole Lotion  লুলিকোনাজোল লোশন
প্রত্যহ ২ থেকে ৩ বার আক্রান্ত অংশে লাগাতে হবে ৩ সপ্তাহ

এই আর্টিকেলটি পড়ে কোন রকমের সিদ্ধান্তে আসার আগে যোগ্য ডাক্তারবাবুর সঙ্গে অবশ্যই পরামর্শ করুন।

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

How to use Calcium channel blockers

সকল প্রকার হৃৎশূল উচ্চ রক্তচাপ হৃৎপেশীর বিবৃদ্ধি প্রান্তস্থ রক্তবাহের সমস্যা কনজেসটিভ হার্ট ফেলিওর হার্ট অ্যাটাক ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা অন্ননালীর আক্ষেপ প্রভৃতিতে ব্যবহার করা হয় ৫ থেকে ১৫ মিগ্ৰা ২ থেকে ৩ বার পর্যন্ত দেওয়া হয় ক্যালসিয়াম চ্যানেল বিপাকে প্রভাবিত কাজ করে হৃদপিন্ড চাপ উপমায় করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে  পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মাথা ঘোরা মাথা যন্ত্রণা বমি ভাব দুর্বলতা বুক ধড়ফড়ানি নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রান্তস্থ শোথ প্রভৃতির হতে পারে সাবধানতা ডায়াবেটিস নিম্ন রক্তচাপ স্তন্যদানকাল গর্ভাবস্থায় প্রভৃতিতে ব্যবহার নিষিদ্ধ! অ্যামলোডিপিন উচ্চ রক্তচাপ অ্যাকিউট ও ক্রনিক হৃৎশূল প্রভৃতিতে ব্যবহার করা হয় উচ্চ রক্তচাপ হৃৎশূল হার্ট অ্যাটাক রক্তাধিক্য জনিত হার্ট ফেলিওর বাম ভেন্টিকলের ৫ থেকে ১০ মিগ্ৰা দিনে ১ বার দেওয়া যায় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মাথা যন্ত্রণা ক্লান্ত স্বাভাবিক ঝিমুনি মাথা ঘোরা উত্তেজনা বুক ধড়ফড়ানি বমিভাব প্রান্তস্থ শোথ পেটে ব্যাথা প্রভৃতি হতে পারে সাধারণত যকৃতের রোগে নিম্ন রক্তচাপ গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকাল ব্যবহার করা নিষিদ্ধ ট্রাইমেটাজিডিন ইসকিমিক হার্ট ডিজিজ অ...

How to uses Dengue uses in bangali ডেঙ্গি কী

  ডেঙ্গি হলো একটি মশা বাহিত ও ভাইরাস ঘটিত প্রাণঘাতীয় রোগ  ডেঙ্গির মশা এডিস এজিপটাই ও এডিস এলবোপিকট্রাস এই দুই স্ত্রী মশা হল ডেঙ্গির ভাইরাসের মূল বাহক এগুলি সাধারনত দিনের বেলায় কামড়ায় ডেঙ্গি হ্যামারেজিক ফিভার এর উপসর্গ জ্বর আসার দুই থেকে পাঁচদিনের মধ্যে শারীরিক অবস্থায় অবনতি শরীর ক্রমশ দুর্বল হতে থাকে রক্তে অনুচক্রিকা  প্লেটলেট কমে যায়। রক্তচাপ কমে হাত পা ঠান্ডা হতে শুরু করে নাক মুখ বা দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে অবশ্যই মনে রাখবেন ডেঙ্গির মশা দিনে কামড়ায় ও পরিস্কার জলে ডিম পাড়ে যত্রতত্র জল জমতে দেবেন না যেমন ফুলের টব বালতিতে ইত্যাদি স্বাভাবিক ডেঙ্গির উপসর্গ ১ হঠাৎ প্রচন্ড জ্বর আসা সঙ্গে মাথা ব্যাথা ২ জ্বর একদিনের মধ্যে দেখা যায় মাথায় হাতে পায়ে গাঁটে ৩ দুই চোখের পিছনে প্রচন্ড ব্যাথা ৪ শরীরের বিভিন্ন অংশে চুলকানি ও জ্বালা ভাব থাকে ৫ বমি ও কাঁপুনি থাকে ৬ আরো ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা  ১) প্রথমেই আতঙ্কিত না হওয়া ২) উপরের উপসর্গ মিললে হাসপাতালে যান ৩) চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ খাবেন না ৪) বেশি পরিমাণে ডাবের জল নুন চিনি জল ORS পান করুন ৫) অল...

nephritis meaning in bengali নেফ্রাইটিস কেন হয়

  বিবরণ বৃক্ককোষে অবস্থিত ছাঁকনি সমূহ গ্লোমেরুলি জীবাণু দূষণ জনিত কারণে ক্ষতিগ্ৰস্ত এবং প্রদাহিত হতে থাকে। একেই বৃক্ককোষে প্রদাহ বা তীব্র গ্লোমেরুলোনফ্রাইটিস বলা হয়। আক্রান্ত তন্ত্র মূত্রযন্ত্র এই রোগের দ্বারা আক্রান্ত হয়। আক্রমণের বয়স যে কোন বয়সই এই রোগ হতে পারে। আক্রান্ত লিঙ্গ মহিলাদের যে পুরুষেরা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হন। কারণ ফ্যারিংজাইটিস টনসিলাইটিস মধ্যকর্ণের প্রদাহ প্রভৃতি রোগের বীজাণুরা মূত্রগ্ৰন্থিকে আক্রমণ করে বলে এই রোগের সৃষ্টি হয়। সরাসরি সংক্রমণ ও হতে পারে। লক্ষণ ১ পেটে যন্ত্রণা হতে পারে। ২ জ্বর ভাব হতে দেখা যায়। ৩ ক্ষুধা মন্দা হতে পারে। ৪ প্রস্রাবে জ্বালা হতে পারে। ৫ প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়। ৬ প্রস্রাবের রক্ত থাকে সামান্য। ৭ বেশি থাকলে চায়ের মত প্রস্রাব হয়। ৮ সকালে চোখ মুখ ফোলে এবং বিকালে ও সন্ধ্যা পা ও জানু ফোলে। ৯ প্রস্রাবের পরিমাণ কম হয়। ১০ পিঠের নিচের দিকে আড়ষ্ট ব্যাথা হয়। ১১ দু পায়ে যন্ত্রণা হতে থাকে। আনুষঙ্গিক চিকিৎসা ১ রোগীকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে। ২ জটিলতা সৃষ্টি হলে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নিতে হবে। ৩ প্রয়োজনে ডায়ালিসিস করতে হবে। ৪ সুসিদ্ধ ভাত...