সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

How to use IV injection ইন্ট্রাভেনাস ইঞ্জেকশন দেওয়া পদ্ধতি

 ইন্ট্রাভেনাস ইঞ্জেকশন    ইন্ট্রা ভেনাস শব্দের অর্থ শিরার মধ্যে কনুইয়ের সামনের দিকের ব্যাসালিক বা কেফালিক ভেনে এই ইঞ্জেকশন পুশ করা হয় প্রয়োজনে বা অসুবিধা ঘটলে শরীরের অন্য স্থানের শিরাতে ও দেওয়া চলবে এই ইঞ্জেকশন দেবার সময় একজন সহকারী থাকলে ভালো হয় এই ইঞ্জেকশন বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার হয় কারণ ইন্ট্রা ভেনাস ইঞ্জেকশন অনেক বিপদের সম্ভাবনা থাকে প্রথমে উপরের বিবরণ অনুযায়ী সিরিঞ্জের ঔষধ টেনে নিতে নিতে হবে তারপর রোগীকে শুইয়ে তার হাতটি একটি অনুচ্চ বালিশের উপর রাখতে হবে অথবা চেয়ারে বসিয়ে হাতটি টেবিলের উপর বরাবর রাখতে হবে এরপর সহকারী কে বলতে হবে কনুইয়ের উপর অংশে দুহাতে করে ভালো ভাবে চেপে ধরতে যদি কোন সহকারী না থাকে তাহলে রাবার ব্যান্ড বা অন্য কোনো ব্যান্ড দিয়ে চেপে বাঁধতে হবে এরপর হাত মুঠো করিয়ে সমস্ত বাহু কনুইয়ের অংশে ভাঁজ করাতে এবং পুনরায় ছড়াতে হবে এ ভাবে কয়েকবার করলেই দেখা যাবে কনুইয়ের কাছের ব্যাসালিক ভেনটি খুব ফুলে উঠেছে এই সময় ঐ অংশ অ্যালকোহল বা স্পিরিট সিক্ত তুলো দিয়ে মুছে নিতে হবে এবার ঔষধ ভত্তির সিরিঞ্জটি বাহু ও শিরার ফোটাতে হবে যাতে ঐ সেঁচ শিরার ...

How to use I M injection ইন্ট্রা মাসকুলার ইঞ্জেকশন দেয়ার পদ্ধতি

 ইন্ট্রা মাসকুলার ইঞ্জেকশন  ইন্ট্রা মাসকুলার কথার অর্থ পেশীর মধ্যে এই ইঞ্জেকশন দেওয়া হয় এই ইঞ্জেকশন সচরাচর বাহুর উপরের ডেল্টয়েড পেশী অথবা পাছার গ্লুটিয়াল পেশীতে দেওয়া হয় শিশুদের ক্ষেত্রে Thigh এ দেওয়া হয় বাহুর পেশীর চেয়ে পাছার পেশীতে ইঞ্জেকশন পুশ করলে ব্যথা যন্ত্রণা কম হয় এখন চিত্রের ন্যায় বাম হাত দিয়ে বগলের এক ইঞ্চি নিচে ধরে চাপ দিয়ে পেশীটিকে উপরের দিকে ফুলিয়ে নিতে হবে গ্লুটিয়াল পেশীতে হলে দেবার জায়গটি দুটি আঙ্গুল দিয়ে টানটান করে ধরতে হবে এবার ঐ স্থানটিতে অ্যালকোহল বা রেকটিফায়েড স্পিরিট ভেজানো তুলো ঘষে পরিষ্কার করে নিতে হবে এবং নিডলটিকেও ঐ তুলা দিয়ে মুছে নিতে হবে এবং পূর্ব লিখিত নিয়মে ভরা ঔষধের সিরিঞ্জ বাহুর সঙ্গে ৬০°কোণ করে স্থাপন করতে হবে এবং ঐ ভাবে ঠেলে সূঁচটিকে পেশীতে প্রবেশ করাতে হবে সূঁচ সম্পূর্ণ প্রবেশ করলে দেখতে হবে তা শিরাতে পড়েছে কিনা তার জন্য সিরিঞ্জের পিস্টনটিকে সামান্য পিছনে দিকে টানতে হবে যদি সিরিঞ্জের ঔষধ কোন রক্তকণা এসে পৌঁছায় তাহলে বুঝতে হবে ইহা শিরাকে ভেদ করেছে তাহলে ঔষধ করা যাবে না তা পুনরায় টেনে নিয়ে করতে হবে  আর যদি কোন রক্ত ক...

Haw to uses temperature in bangla তাপমাত্রা

 তাপমাত্রা  মানবদেহে তাপমাত্রার পরিমাণ জন্য থার্মোমিটার বা তাপ মাপার যন্ত্র ব্যবহার করা হয় এই থার্মোমিটারে ফারেন হাইট স্কেলে তৈরি তবে বর্তমানে সেন্টিগ্ৰেড এবং ফারেন হাইট উভয় স্কেলেই তৈরি হয় তবে আমার ফারেন হাইট স্কেলের রিডিং নিই এবং সহজ বোধ্য এই থার্মোমিটার যন্ত্র মানবদেহের তিন স্থানে ব্যবহার করা হয় বেশি ব্যবহার করা হয় বগলে তারপরে মুখ গহ্বরের জিভের তলায় এবং কখনো কখনো পায়ুতেও দেওয়া হয় জিভের নিচে ৯৮ ৪° ফাঃ এবং ৩৬ ৯° সেন্টিগ্ৰেড বগলের নিচে ৯৭ ৫° ফাঃ এবং ৩৬ ৪° সেন্টিগ্ৰেড পায়ুর মধ্যে ৯৯ ৫° ফাঃ এবং ৩৭ ৬° সেন্টিগ্ৰেড যদি তাপমাত্রা ১০০° বেশি ১০১° ফাঃ পর্যন্ত হয় তাহলে সামান্য জ্বর হয়েছে বলা হয় ১০১° ফাঃ এর বেশি ১০২° ফাঃ এর বেশি ১০৩° ফাঃ পর্যন্ত বেশি জ্বরের লক্ষণ এবং ১০৪°ফাঃ এর বেশী ১০৫° পর্যন্ত প্রবল জ্বরের লক্ষণ। ম্যালেরিয়া তে বেশি বা প্রবল জ্বর কোন ভয়ের কারণ নয় এতে ১০৫° এর উপরে জ্বর হয় এবং খুব শীঘ্রই জ্বর ছেড়ে স্বাভাবিক তাপমাত্রা চলে আসে এই তাপমাত্রার ৫ থেকে ৬ ডিগ্রি বেশি হওয়ার তেমন বিপদজনক নয় কিন্তু স্বাভাবিক তাপমাত্রার নিচে ১ ডিগ্রির তাপমাত্রা কমে যাওয়া বিপদজনক ...